করোনাজনিত জরুরি অবস্থা প্রত্যাহারের পরিকল্পনা করছে যুক্তরাষ্ট্র
<![CDATA[
যুক্তরাষ্ট্র করোনা মহামারি মোকাবিলায় ঘোষিত জরুরি জনস্বাস্থ্য পরিস্থিতি ও জাতীয় জরুরি অবস্থা প্রত্যাহারের পরিকল্পনা করছে। প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের বরাতে সোমবার (৩০ জানুয়ারি) এ তথ্য নিশ্চিত করেছে হোয়াইট হাউজ। খবর সিএনএনের।
হোয়াইট হাউজ এক বিবৃতিতে জানায়, করোনা মহামারি মোকাবিলায় যুক্তরাষ্ট্রে যে জাতীয় জরুরি অবস্থা ও জরুরি জনস্বাস্থ্য পরিস্থিতি ঘোষণা করা হয়েছে, তার মেয়াদ শুধু আর একবারই বাড়ানো হবে। প্রতিটির মেয়াদই আগামী ১১ মে পর্যন্ত বাড়ানো হবে। এরপর আর এর সময়সীমা বাড়বে না।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, প্রশাসনের পক্ষ থেকে অঙ্গীকার করা হয়েছিল যে জরুরি জনস্বাস্থ্য পরিস্থিতি–সংক্রান্ত সতর্কতা প্রত্যাহারের অন্তত ৬০ দিন আগে জনগণকে এ বিষয়ে জানানো হবে। সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।
করোনা শুরুর পর ২০২০ সালের জানুয়ারিতে জরুরি স্বাস্থ্য পরিস্থিতি ঘোষণা করা হয়। এর পর থেকে ৯০ দিন পর পর এর মেয়াদ বাড়ানো হচ্ছিল।
আরও পড়ুন: যুক্তরাষ্ট্রে আবারও শৈত্যঝড়, ১ হাজারের বেশি ফ্লাইট বাতিল
বিবৃতিতে বলা হয়, ১১ মে পর্যন্ত দেশে জরুরি অবস্থা অব্যাহত থাকবে। এর আওতায় টিকা গ্রহণ ও মাস্ক পরিধানের ক্ষেত্রে কোন বাধ্যবাধকতা থাকবে না। এছাড়া করোনার ওষুধ ও পরীক্ষার ক্ষেত্রেও বাধ্যবাধকতা থাকবে না।
সম্প্রতি করোনাজনিত জাতীয় জরুরি অবস্থার অবসান চেয়ে মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদে রিপাবলিকানদের উত্থাপিত দুটি বিলের ওপর ভোটাভুটি হওয়ার কথা ছিল। বাইডেন প্রশাসন বলছে, বিলগুলো অহেতুক। কারণ, তারা এমনিতেই জরুরি অবস্থা প্রত্যাহার করবে।
আরও পড়ুন: যুক্তরাষ্ট্রে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে চীনা প্রকৌশলীর ৮ বছরের কারাদণ্ড
]]>




