কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে পোশাক বিক্রিতে মন ভরছে না বিত্রুেতাদের
মিলন হক, (কুড়িগ্রাম) ফুলবাড়ী উপজেলা প্রতিনিধিঃ
পবিএ ঈদুল ফিতর দরজায় কড়া নাড়ছে। মুসলিম উম্মার দীর্ঘ সিয়াম সাধনার আর কয়েকদিন পর ঈদুল ফিতর ঈদ।
তাই ঈদ কে সামনে রেখে জমজমাট বেচা বিত্রুি হওয়ার কথা কিন্তু ত্রুেতার চাপ কম থাকায় ‘মন ভরছে না’ ফুলবাড়ী উপজেলার পোশাক ও লাচ্ছা সেমাই বিত্রুেতাদের
তারা বলছেন, আন্যান্য বছর এ সময় ত্রুেতাদের চাপে যেখানে হিমশিম খেতে হয়েছে ৷ সেখানে এ বছর গুটিকয়েক ত্রুেতা আসছে বলে জানান বিক্রেতারা। তাই আশানুরূপ বিত্রুি হচ্ছে না বললেন বিক্রেতারা। বিক্রেতারা আরো বলেন ঈদের ৩-৪ দিন আগে সম্ভবত কিছুটা বেচা-কেনা বাড়তে পারে।
ফুলবাড়ীর বিভিন্ন পোশাক বা বিপণি বিতান ঘুরে ঘুরে বিত্রুেতাদের ত্রই প্রতিত্রুিয়া পাওয়া যায়।
মেসাস জলিল ক্লথ স্টোরের মালিক মোঃ এরশাদ আলী জানান, করোনার লকডাউনের কারণে দোখান-পাট সীমিত আকারে খোলা ত্রুেতা খুবই কম।
তিনি আরও জানান যে, ঈদকে সামনে রেখে যে রকম বেচা-কেনার কথা ছিল তা না হওয়ার সম্ভবনাই বেশী দেখছেন। চয়নিকা বস্ত বিতানের মালিক তুহিনুর রহমান হাবিব বলেন বর্তমান ধান মাড়াইয়ের কাজে ব্যস্ত সময় পাড় করছেন অনেকে আবার লকডাউনের কারণে অনেকে আবার আসতেছে না কেনা কাটার করার জন্য ।
তবে আশা করা যায় ঈদের ২-১ দিন আগে ভাল বিত্রুি হবার সম্ভবনা রয়েছে। নাজমুল সু-স্টোরের মালিক নাজমুল ইসলাম বলেন, ঈদের আর মাত্র কয়েক দিন বাকী গত বছরের চাইতে এ বছর তেমন বেচা-কেনা নেই এবং লকডাউনের কারণে মানুষের কাজ কর্ম না থাকায় হাতে টাকা নেই ৷ এ কারণে ত্রুেতারা আসতেছে না তবে ভাল বিক্রি হবে বলে আশা করা যায় ঈদের আগে।
তা ছাড়া ফুলবাড়ী বাজারে বিভিন্ন মুদির দোকান গুলোতে ঘুরে দেখা যায় একই চিত্র নেই কোন কাস্টমার নেই কোন বিক্রি কেউ এখনো কিনছেন না সেমাই চিনি বলে জানান দোকানিরা ৷
bed news for Business