ছুটির দিনে পর্যটকে মুখর কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত
<![CDATA[
ছুটির দিনে দেশি-বিদেশি হাজারো পর্যটকে মুখর সৈকতের শহর কক্সবাজার। সাগরের নীল জলরাশিতে, ঘোড়া কিংবা ওয়াটার বিচ বাইকে ঘুরছেন অনেকেই। আগামীতে আরও বেশি পর্যটক সমাগমের আশা ব্যবসায়ীদের। স্পটগুলোতেও নিরাপত্তা জোরদার করেছে ট্যুরিস্ট পুলিশ।
সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, সৈকতের বালিয়াড়িতে ঘোড়ায় চড়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন পর্যটকরা। কিছু দূর ঘুরে আবার তুলছেন ছবি। ঘোড়ার পাশেই রয়েছে বিচবাইক। এসব বাইকে করে বালিয়াড়ির একপ্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্তে আনন্দচিত্তে ঘুরছেন পর্যটকরা। বালিয়াড়ি পেরিয়ে সমুদ্রের নীল জলরাশিতে মানুষের উপচে পড়া ভিড়। কেউ দল বেঁধে এসেছেন, কেউ কেউ পরিবার-পরিজন বা প্রিয়জনকে নিয়ে এসেছেন সৈকতে।
সুগন্ধা পয়েন্টে ঘোড়া পিঠে চড়া দম্পতি ইউসুফ ও রিয়া বলেন, কক্সবাজারে ঘুরতে এসে সাপ্তাহিক ছুটির দিনকে আরও বেশি আনন্দঘন করে তুলতে পারছি। বালিয়াড়িতে ঘোড়ার পিঠে চড়লাম। এরপর সমুদ্রস্নানে নামবো।
আরেক পর্যটক হুমায়ুন কবির বলেন, শীতে মৌসুমে কক্সবাজার সৈকত ভিন্ন রূপ ধারণ করে। এ অপরূপ সৌন্দর্য বারবার টেনে আনে।
পর্যটক নাহিয়ান বলেন, পরিবার নিয়ে কক্সবাজার ঘুরতে এলাম। কক্সবাজার সৈকত ঘুরলাম, এরপর ইনানী ও হিমছড়ি ঘুরতে যাব।
দেশের পর্যটকের সঙ্গে সঙ্গে এবার সৈকতে দেখা মিলছে বিদেশি পর্যটকদের। তারাও ঘুরছেন সাগরতীরে। সামনের দিনগুলোতে কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটকের আগমন বাড়বে এমনটা আশা করছেন পর্যটন ব্যবসায়ীরা।
আরও পড়ুন: কক্সবাজার সৈকতে হাতে আঁকা মেসির চিত্রপ্রদর্শনী
এদিকে পর্যটন মৌসুমে পর্যটকের আগমন বাড়ছে তাই সবখানে নিরাপত্তা জোরদার রয়েছে দাবি ট্যুরিস্ট পুলিশের।
ট্যুরিস্ট পুলিশের উপপরিদর্শক আতিকুর রহমান বলেন, কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতসহ পর্যটনস্পটগুলো সার্বক্ষণিক ট্যুরিস্ট পুলিশের টহল জোরদার করা হয়েছে।
সৈকতে পর্যটকদের সমুদ্রস্নানে নিরাপত্তায় নিয়োজিত রয়েছে ৩০ জনের বেশি লাইফ গার্ড কর্মী।
]]>




