জনপ্রিয়তার শীর্ষে ‘হ্যারি অ্যান্ড মেগান’ ওয়েব সিরিজ
<![CDATA[
ব্রিটিশ রাজপরিবার নিয়ে বরাবরই সাধারণ মানুষের আগ্রহ অনেক বেশি। আরও একবার এর প্রমাণ পাওয়া গেল নেটফ্লিক্সে মুক্তি পাওয়া ‘হ্যারি অ্যান্ড মেগান’ শিরোনামের ওয়েব সিরিজের ভিউয়ারস দেখে।
বিবিসি এবং ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের তথ্যানুযায়ী, রাজপরিবারের সদস্য প্রিন্স হ্যারি আর মেগান মার্কেলের এ ডকুমেন্টারি অন্য যেকোনো ডকুমেন্টারির তুলনায় বেশি জনপ্রিয় হয়েছে।
নেটফ্লিক্সের তথ্য বলছে, প্রথম তিন পর্ব প্রকাশের পর ৮ কোটি ১৫ লাখ ঘণ্টার বেশি দেখা হয়েছে সিরিজটি। ২ কোটি ৪০ লাখের বেশি পরিবার সিরিজটির অংশবিশেষ দেখেছে।
২০২০ সালে রাজপরিবারের দায়িত্ব আনুষ্ঠানিকভাবে ছাড়ার পরই তাদের নিয়ে নানা তথ্য প্রকাশ্যে আসতে শুরু করে। যার পুরো সত্য সাধারণ মানুষ জানে না। তাই ডকুমেন্টারির মাধ্যমে সেসব তথ্য নেটফ্লিক্সের মতো প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে তুলে ধরতে চেয়েছেন তারা।
আরও পড়ুন: ১৬ ডিসেম্বর বিশ্বব্যাপী মুক্তি পাচ্ছে ‘অ্যাভাটার টু’
৮ ডিসেম্বর ‘হ্যারি অ্যান্ড মেগান’ প্রামাণ্যচিত্রের প্রথম অংশ প্রকাশিত হওয়ার পর থেকেই দর্শকের মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে ওয়েব সিরিজটি।
ওয়েব সিরিজটিতে কখনো হ্যারি ও মেগানকে দেখা গেছে নিজেদের প্রথম ডেটের কথা বলতে। কখনো বিয়ে কখনো-বা বিয়ের পর নানা চ্যালেঞ্জ নিয়েও কথা বলেছেন তারা।
ছয় পর্বের সিরিজটিতে হ্যারি ও মেগানের না-জানা অনেক বিষয় সামনে আনা হয়েছে। হ্যারি ও মেগানের বন্ধু ও পরিবারের সদস্যদেরও বক্তব্য নেয়া হয়েছে।
তাই ব্রিটিশ কমনওয়েলথের অবস্থা নিয়ে আলোচনা করা ব্যক্তিত্বরা মনে করছেন, মিডিয়ার সঙ্গে রাজপরিবারের সম্পর্ক নিয়ে নির্মিত সিরিজটি শুধু হ্যারি-মেগান দম্পতির প্রেমকেই উপস্থাপন করে না, অনেক গভীর বিষয়বস্তু নিয়েও ভাবিয়ে তোলে।
]]>