বিনোদন

টেস্টের পর অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে অধিনায়কও কামিন্স

<![CDATA[

গত মাসে অ্যারন ফিঞ্চ ওয়ানডে থেকে অবসর নেওয়ার পর থেকেই ফাঁকা পড়ে ছিল অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে অধিনায়কের পদটি। অজিদের পরবর্তী ওয়ানডে অধিনায়ক কে হচ্ছেন? তা নিয়ে জল্পনা কম হয়নি। ডেভিড ওয়ার্নার, স্টিভ স্মিথ থেকে গ্লেন ম্যাক্সওয়েল-অ্যালেক্স ক্যারিদের নামও এসেছে সে তালিকায়। তবে শেষ পর্যন্ত টেস্ট অধিনায়ক প্যাট কামিন্সের হাতেই ওয়ানডের নেতৃত্বও তুলে দিল ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া।

তিন ফরম্যাট মিলিয়ে প্রচুর ক্রিকেট খেলতে হয় বলে কামিন্স ওয়ানডের নেতৃত্ব নিতে চান না, এমন খবর চাউর হয়েছিল গত কিছুদিন। তবে শেষ পর্যন্ত দায়িত্বটা নিতেই হল তার কাঁধে। ২০২৩ সালে ভারতে অনুষ্ঠিতব্য ওয়ানডে বিশ্বকাপ পর্যন্ত ক্যাঙ্গারুদের ওয়ানডে দলটাকেও নেতৃত্ব দেবেন এক বছর আগে লাল বলের খেলার নেতৃত্ব পাওয়া এই ফাস্ট বোলার।

ওয়ানডে অধিনায়কত্ব পেয়ে কামিন্স স্মরণ করেছেন পূর্বসূরি ফিঞ্চকে। তিনি বলেন, ‘ফিঞ্চের অধীনে খেলা সব সময় উপভোগ করেছি এবং তার নেতৃত্বগুণ থেকে অনেক কিছু শিখেছি। বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ শূন্যস্থানই পূরণ করতে হবে। তবে ওয়ানডে দলটা অভিজ্ঞতায় ভরপুর হওয়ায় আমরা খুবই ভাগ্যবান।’

আরও পড়ুন:শামির ম্যাজিক ওভারে ভারতের অবিশ্বাস্য জয়

সংবাদমাধ্যম এর আগে জানিয়েছিল, ডেভিড ওয়ার্নারের হাতে ওয়ানডের নেতৃত্বভার তুলে দিতে আইন সংশোধন করতে পারে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া। ২০১৮ সালে কেপটাউন টেস্টে বল টেম্পারিংয়ের অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছিলেন তৎকালীন সহঅধিনায়ক ওয়ার্নার। সে সময়ে নিষিদ্ধ করার পাশাপাশি তাকে আজীবনের জন্য অস্ট্রেলিয়ার নেতৃত্বেও দেওয়া হয় নিষেধাজ্ঞা। পরবর্তীতে এটি সংযুক্ত করা হয় অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেট আচরণবিধিতে।

এ ছাড়া অধিনায়ক হিসেবে এসেছিল সহঅধিনায়ক অ্যালেক্স ক্যারির নাম। নাম এসেছিল অলরাউন্ডার মিচেল মার্শের। তিনি অবশ্য সরাসরি ‘না’ করে দেন।

টেস্টের পর ওয়ানডে অধিনায়কত্ব পেলেও কামিন্স নিয়মিত খেলেন না ওয়ানডে ফরম্যাটে।  আগস্ট ও সেপ্টেম্বরে জিম্বাবুয়ে ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার সিরিজে খেলেননি তিনি।

]]>

Show More

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Check Also
Close
Back to top button
error: Content is protected !!