বিনোদন

মাখন ডেকে আনতে পারে মহাবিপদ!

<![CDATA[

স্নেহপদার্থ খাবারের অন্যতম একটি উৎস হিসেবে মনে করা হয় মাখনকে। তবে আপনি কি জানেন? কীভাবে মাখন খেতে হবে? তা না জানা থাকলে মাখনই হতে পারে শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর খাবার।

মাখনের এমন একটি বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা  শরীরে ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। সবচেয়ে মজার বিষয় হলো অস্বাস্থ্যকর খাবারের নামের তালিকার পাশাপাশি স্বাস্থ্যকর খাবারের নামের তালিকাতেও রয়েছে মাখনের নাম। তাহলে কীভাবে বুঝবেন মাখন কোন সময় শরীরে শুধু উপকারই করবে?

আরও পড়ুন: দ্রুত ভিটামিন ডি-র ঘাটতি পূরণে কোন খাবার খাবেন

পুষ্টিবিদরা বলছে, মাখন থেকে এ, ডি, ই, কে ভিটামিন এবং ম্যাঙ্গানিজ, জিঙ্ক, সেলেনিয়াম, আয়োডিনের মতো খনিজ পাওয়া যায়। তাই মাখন দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখার পাশাপাশি হাড়ের গঠনও মজবুত রাখতে সহায়তা করে। ত্বক ও চুলের পুষ্টি জোগানোর পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও কাজে আসে মাখন।

কোষের পর্দা মজবুত করতে, লিভারের কার্যকারিতা সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করতে, হাড়ের কার্যক্ষমতা বাড়াতে মাখন বিশেষভাবে উপকারী।

তবে চিন্তার বিষয় হলো এই খাবারটি শরীরে একই সঙ্গে এইচডিএল বা ভালো কোলেস্টেরল এবং এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরল দুই-ই বাড়িয়ে দেয়। যার কারণে হার্টের অসুখ, ডায়াবেটিস, উচ্চ কোলেস্টেরলের সমস্যা কিংবা স্থূলতায় ভুগছেন, এমন ব্যক্তিদের মাখন খাওয়ার ক্ষেত্রে সচেতন থাকা বাধ্যতামূলক।

আরও পড়ুন: অল্প বয়সে কোমর ব্যথা, যা জানালেন বিশেষজ্ঞরা

চিকিৎসকের পরামর্শ ও নির্দেশনা ছাড়া এমন রোগীদের মাখন খাওয়ার কারণে ব্লাড প্রেসার বেড়ে তা হঠাৎ হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। চিকিৎসকরা বলছেন, শিশুদের ক্ষেত্রে দিনে ২ চামচ এবং প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে ১ চামচের বেশি মাখন কোনোভাবেই খাওয়া যাবে না।

সূত্র: আনন্দবাজার

 

]]>

Show More

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Check Also
Close
Back to top button
error: Content is protected !!