মেট্রোরেল স্বপ্ন দেখাচ্ছে কর্মজীবীদের
<![CDATA[
মেট্রোরেল স্বপ্ন দেখাচ্ছে কর্মজীবীকে, স্বপ্ন দেখাচ্ছে শিক্ষার্থীকে। শুধু উত্তরা থেকে আগারগাঁও অংশই নয়, এর আশপাশের বহু স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকদের জন্য আশীর্বাদ হয়ে ধরা দিতে যাচ্ছে বৈদ্যুতিক এ ট্রেন। তাদের মতে, মেট্রোরেলের গতি সাশ্রয় করবে জীবনের মহামূল্যবান সময়।
রাজধানীর যানজট, বোঝে না কাজের চাপ কিংবা ব্যস্ততা। বলা নেই কওয়া নেই চলন্ত জীবনে হঠাৎ স্থবিরতা এনে দেয় এ যানজট।
অফিসগামী গাড়ি, স্কুলবাস কিংবা অ্যাম্বুলেন্স যানজটের অভিশাপ থেকে মুক্ত নয় কোনো বাহনই। মুক্ত নন কেউই। ঘণ্টার পর ঘণ্টা নির্বিকার গাড়ির মধ্যে বসে থাকা। শুধুই অপেক্ষা কখন ঘুরবে গাড়ির চাকা। যানজটের অভিশাপ রাজধানীবাসীর নিত্যদিনের সঙ্গী হলেও এবার কিছুটা হলেও মুক্তি মিলবে উত্তরা থেকে আগারগাঁও অংশের মানুষের। নতুন দিনের বার্তা নিয়ে দুয়ারে হাজির দেশের প্রথম বৈদ্যুতিক ট্রেন মেট্রোরেল।
আরও পড়ুন: মেট্রোরেল: স্বপ্নপূরণের সোনালি কাব্য
স্বপ্ন ট্রেনের আনুষ্ঠানিক যাত্রা এই রুট ব্যবহারকারী কর্মজীবীদের মনে যেমন আশার সঞ্চার করেছে ঠিক তেমনি গতিময় শিক্ষাজীবনের স্বপ্ন দেখছেন শিক্ষার্থীরা। উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত বহু স্কুল-কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকরা মেট্রোরেলকে দেখছেন আশীর্বাদ হিসেবেই।
পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, বঙ্গবন্ধু টানেলসহ দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থায় একের পর এক আধুনিকায়নের প্রভাব শুধু অর্থনৈতিক দৃষ্টিতে দেখতে রাজি নন শিক্ষকরা।
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক মো. আখতার হোসেন সময় সংবাদকে বলেন, এর সূদরপ্রসারী প্রভাব পড়বে শিক্ষা, জ্ঞান বিজ্ঞান ও শিল্প-সাহিত্য ও সংস্কৃতিতেও।
এমআরটি লাইন সিক্সের মাধ্যমে উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত নয়টি স্টেশনে যাতায়াত করতে পারবেন যাত্রীরা।
]]>




