তিস্তা সেচ প্রকল্পের সেকেন্ডারি ক্যানেলে পানি ছাড়া শুরু
<![CDATA[
নীলফামারীতে তিস্তা সেচ প্রকল্পের আওতায় প্রধান ক্যানেল থেকে সেকেন্ডারি ক্যানেলে আনুষ্ঠানিকভাবে পানি ছাড়া শুরু হয়েছে। বোরো আবাদের আগে পানি পাওয়ায় খুশি কৃষকরা।
মঙ্গলবার (২৪ জানুয়ারি) দুপুরে তিস্তা সেচ প্রকল্পের আওতায় নীলফামারী কিশোরগঞ্জের বড়ভিটা এলাকায় তিস্তার প্রধান ক্যানেল থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে পানি ছাড়া হয়। খাল হয়ে পানি ফসলের মাঠে প্রবেশ করায় আনন্দিত চাষিরা।
কিশোরগঞ্জ বড়ভিটা এলাকার কৃষক সিকদার, আলিম ও ফয়সাল বলেন, দু-তিন বছর ধরে এই সেকেন্ডারি খালেই পানিপ্রবাহ অনিয়মিত ছিল। ফলে কৃষকরা সুবিধামতো সেচ পায়নি। কিন্তু এবার সেচ খালের সংস্কার কাজ শুরু হওয়ায় সেকেন্ডারি খালে যে পরিমাণ পানি এসেছে তাতে মনে হচ্ছে টারশিয়ারি খালগুলোতেও পানিপ্রবাহ চাহিদা মোতাবেক পাওয়া যাবে। ফলে অন্যান্যবারের চেয়ে এবার কম খরচে সেচ সুবিধা পাওয়া যাবে।
আরও পড়ুন: বোরো মৌসুম সামনে রেখে চলছে তিস্তা ব্যারেজ সেচ প্রকল্পের কাজ
সৈয়দপুর ডিভিশন পানি উন্নয়ন বোর্ড নির্বাহী প্রকৌশলী মেহেদী হাসান বলেন, ‘আগামী ৩ থেকে ৪ দিনের মধ্যে সেকেন্ডারি খাল থেকে টারশিয়ারি খালে পানিপ্রবাহ শুরু হলে কৃষকরা সেচ সুবিধা পেতে শুরু করবেন।’
এবার নীলফামারী জেলায় ৩০ থেকে ৩৫ হাজার হেক্টর জমিতে সেচ দেয়ার লক্ষ্যমাত্রা পানি উন্নয়ন বোর্ডের।
]]>




