তিস্তার পানি ধরে রাখতে পারলে দুই কোটি মানুষ উপকৃত হবে
<![CDATA[
বর্ষা মৌসুমে তিস্তার পানি ধরে রেখে শুষ্ক মৌসুমে ব্যবহার করা গেলে তিস্তাপাড়ের দুই কোটি মানুষ উপকৃত হবে।
মঙ্গলবার (২৪ জানুয়ারি) সিলেটে অষ্টম আন্তর্জাতিক পানি সম্মেলনে অংশগ্রহণকারী পানি বিশেষজ্ঞরা এ কথা জানিয়েছেন।
একশনএইড আয়োজিত ‘জীবন-জীবিকার জন্য পানি এবং নদী: যুবদের ভূমিকা’ শীর্ষক সম্মেলনে বিশেষজ্ঞরা এ কথা জানান।
সম্মেলনে একশনএইড বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর ফারাহ কবির বলেন, বাংলাদেশ ভূখণ্ড দিয়ে প্রবাহিত ৭০০টি নদী এ দেশের মানুষের অর্থনীতি, সংস্কৃতি ও সমাজে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলে। অথচ প্রবহমান এই জলপথগুলো রক্ষা করার উদ্দেশ্যে পর্যাপ্ত কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়নি। পাশিপাশি এ ক্ষেত্রে যুব সম্পৃক্ততাও সীমিত। এই বিষয়গুলো বিবেচনায় রেখে একশনএইড সিলেটে আয়োজন করেছে তিন দিনব্যাপী অষ্টম আন্তর্জাতিক পানি সম্মেলন।
আরও পড়ুন: তিস্তা সেচ প্রকল্পের সেকেন্ডারি ক্যানেলে পানি ছাড়া শুরু
পানি বিশেষজ্ঞ মুহাম্মদ মফিজুর রহমান বলেন, দেশের খাদ্য নিরাপত্তাসহ উন্নয়নে নির্ভর করে পানি। দেশের কাঙ্ক্ষিত অর্জনের জন্য নদী ও পানির নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. ইমতিয়াজ আহমদ বলেন, দেশের অভিন্ন নদী বিশেষ করে তিস্তা পাড়ের দুই কোটি মানুষের জীবন-জীবিকার প্রয়োজনে তিস্তার পানি নিয়ে এখনই চিন্তা করতে হবে।
]]>